ঢাকা , শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
বগুড়া-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী, সোনাতলার কৃতি সন্তান, কেন্দ্রীয় কৃষকদলের নেতার সপ্তাহব্যাপী জনসংযোগ

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা নিয়ে জনগণের দ্বারে দ্বারে রবিউল হোসেন রবি

সপ্তাহব্যাপী জনসংযোগের মাধ্যমে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের জননেতা মো. রবিউল হোসেন রবি। তিনি গত সপ্তাহের সাত দিনব্যাপী বগুড়ার সোনাতলার বিভিন্ন এলাকার জনগণের সাথে দেখা করেন এবং বিএনপির মাননীয় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান কর্তৃক জাতির সামনে উপস্থাপিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বিষয়ে বিস্তর আলোচনা করেন।

 

বগুড়া-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী, সোনাতলার কৃতি সন্তান জনাব রবিউল হোসেন রবি এ সময় সোনাতলা উপজেলার সদর ইউনিয়নের চামুরপাড়া, সুজাইতপুর, পৌরসভাধীন কামারপাড়া, বালুয়া ইউনিয়নের রশিদপুর, পাতিলাকুড়া, ধর্মকুল, দিগদাইড় ইউনিয়নেের ফাজিলপুর, মূলবাড়ী, লোহাগাড়া খাজার মোড়, জোড়গাছা ইউনিয়নের দীঘলকান্দি কিয়েসের মোড় এবং করমজা হাটে বিএনপির মাননীয় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান কর্তৃক জাতির সামনে উপস্থাপিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ।

লিফলেট বিতরণে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক, সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী ও বগুড়া-১ আসনের এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী, সাবেক ছাত্রনেতা জনাব মো. রবিউল হোসেন রবির সঙ্গে এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিবিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা । উক্ত সময়ে বিএনপি’র নিবেদিতপ্রাণ কর্মী ও সোনাতলার কৃতি সন্তান জনাব রবিউল হোসেন রবি রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের বিএনপি’র ৩১ দফার লিফলেট বিতরণের পাশাপাশি তার দল ক্ষমতায় গেলে কি কি সংস্কার করবেন তার ব্যাখ্যা দেন। তিনি রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে প্রতিটি দফার হেডলাইন তুলে ধরেন।

 

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের বিএনপি’র ৩১ দফার লিফলেটে যা আছে তা হলো :-

১. জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন।

২. সম্প্রীতিমূলক রাষ্ট্রসত্ত্বা (Rainbow-Nation) ও জাতীয় সমন্বয় কমিশন (National Reconciliation commission) গঠন।

৩. অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনকালীন দল নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন।

8. আইনসভা, মন্ত্রীসভা, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিচার বিভাগের মাঝে ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা।

৫. প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সময়সীমা অনুর্ধ্ব পরপর দুই মেয়াদ নির্ধারণ।

৬. বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সমন্বয়ে আইন সভায় উচ্চকক্ষের প্রবর্তন।

৭. সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন।

৮. নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার এবং সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি সংশোধন।

৯. স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণে সকল রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের পুনর্গঠন ও শক্তিশালীকরণ।

১০. বর্তমান বিচার ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য জুডিশিয়াল কমিশন গঠন, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনঃপ্রবর্তন ও সংবিধানের আলোকে বিচারপতি নিয়োগ আইন প্রণয়ন।

 

১১. গণমুখী ও জনকল্যাণমূলক প্রশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন গঠন।

 

১২. মিডিয়া কমিশন গঠন করে তথ্য ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ।

১৩. দুর্নীতি প্রতিরোধে দৃশ্যমান কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ ও ন্যায়পাল নিয়োগ।

১৪. সর্বস্তরে আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা।

১৫. আত্মনির্ভরশীল জাতীয় অর্থনীতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে অর্থনৈতিক সংস্কার কমিশন গঠন।

১৬. ধর্মীয় স্বাধীনতার সর্বোচ্চ ও কার্যকর নিশ্চয়তা প্রদান।

১৭. মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্যের হ্রাস-বৃদ্ধির আলোকে শ্রমজীবি মানুষের ন্যায্য মজুরী নিশ্চিত করা।

১৮. প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ এবং নবায়নযোগ্য ও মিশ্র জ্বালানী ব্যবহারে অগ্রাধিকার দিয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ খাত আধুনিকায়ন।

১৯. জাতীয় স্বার্থের অগ্রাধিকার নিশ্চিত করে বৈদেশিক সম্পর্ক উন্নয়ন।

২০. প্রতিরক্ষা বাহিনীর অধিকতর আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সকল বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা।

 

২১. প্রশাসন ও সেবা বিকেন্দ্রীকরণের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলি স্বশাসিত ও ক্ষমতাবান করা।

২২. শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও স্বীকৃতি প্রদান।

২৩. কর্মসংস্থানকে অগ্রাধিকার দিয়ে আধুনিক ও যুগোপযোগী যুব উন্নয়ন নীতিমালা প্রণয়ন ও বেকার ভাতা প্রবর্তন। ২৪. নারীর মর্যাদা সুরক্ষা ও ক্ষমতায়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ।

 

২৫. চাহিদা ও জ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম শিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে তোলা।

২৬. “সবার জন্য স্বাস্থ্য” এবং “সার্বজনীন চিকিৎসা” ব্যবস্থা কার্যকর করা। প্রাথমিক ও প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পর্যাপ্ত সংখ্যক প্রশিক্ষিত নারী ও পুরুষ পল্লী স্বাস্থ্যকর্মীর ব্যবস্থা করা এবং সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা, শিক্ষা ও গবেষণা সুবিধা নিশ্চিত করা।

২৭. কৃষকের উৎপাদন ও বিপণন সুরক্ষা দিয়ে কৃষি পণ্যের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করা।

২৮. সড়ক, রেল, নৌ পথের আধুনিকায়ন ও বহুমাত্রিক যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।

২৯. জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ এবং নদী শাসন ও খাল খননের উদ্যোগ গ্রহণ করা।

 

৩০. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, মহাকাশ গবেষণা এবং আণবিক শক্তির উন্নয়ন ও সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা।

৩১. যুগোপযোগী, পরিকল্পিত, পরিবেশ বান্ধব আবাসন এবং নগরায়ন নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

লেবার পার্টির দলীয় মনোনয়ন পেলেন শাহ মাছুম ফারুকী

বগুড়া-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী, সোনাতলার কৃতি সন্তান, কেন্দ্রীয় কৃষকদলের নেতার সপ্তাহব্যাপী জনসংযোগ

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা নিয়ে জনগণের দ্বারে দ্বারে রবিউল হোসেন রবি

আপডেট সময় ১১:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৮ অক্টোবর ২০২৫

সপ্তাহব্যাপী জনসংযোগের মাধ্যমে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন কেন্দ্রীয় কৃষকদলের জননেতা মো. রবিউল হোসেন রবি। তিনি গত সপ্তাহের সাত দিনব্যাপী বগুড়ার সোনাতলার বিভিন্ন এলাকার জনগণের সাথে দেখা করেন এবং বিএনপির মাননীয় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান কর্তৃক জাতির সামনে উপস্থাপিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বিষয়ে বিস্তর আলোচনা করেন।

 

বগুড়া-১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী, সোনাতলার কৃতি সন্তান জনাব রবিউল হোসেন রবি এ সময় সোনাতলা উপজেলার সদর ইউনিয়নের চামুরপাড়া, সুজাইতপুর, পৌরসভাধীন কামারপাড়া, বালুয়া ইউনিয়নের রশিদপুর, পাতিলাকুড়া, ধর্মকুল, দিগদাইড় ইউনিয়নেের ফাজিলপুর, মূলবাড়ী, লোহাগাড়া খাজার মোড়, জোড়গাছা ইউনিয়নের দীঘলকান্দি কিয়েসের মোড় এবং করমজা হাটে বিএনপির মাননীয় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমান কর্তৃক জাতির সামনে উপস্থাপিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ।

লিফলেট বিতরণে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক, সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী ও বগুড়া-১ আসনের এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী, সাবেক ছাত্রনেতা জনাব মো. রবিউল হোসেন রবির সঙ্গে এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের বিবিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা । উক্ত সময়ে বিএনপি’র নিবেদিতপ্রাণ কর্মী ও সোনাতলার কৃতি সন্তান জনাব রবিউল হোসেন রবি রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের বিএনপি’র ৩১ দফার লিফলেট বিতরণের পাশাপাশি তার দল ক্ষমতায় গেলে কি কি সংস্কার করবেন তার ব্যাখ্যা দেন। তিনি রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে প্রতিটি দফার হেডলাইন তুলে ধরেন।

 

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের বিএনপি’র ৩১ দফার লিফলেটে যা আছে তা হলো :-

১. জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন।

২. সম্প্রীতিমূলক রাষ্ট্রসত্ত্বা (Rainbow-Nation) ও জাতীয় সমন্বয় কমিশন (National Reconciliation commission) গঠন।

৩. অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচনকালীন দল নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন।

8. আইনসভা, মন্ত্রীসভা, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও বিচার বিভাগের মাঝে ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা।

৫. প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের সময়সীমা অনুর্ধ্ব পরপর দুই মেয়াদ নির্ধারণ।

৬. বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সমন্বয়ে আইন সভায় উচ্চকক্ষের প্রবর্তন।

৭. সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন।

৮. নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার এবং সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি সংশোধন।

৯. স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণে সকল রাষ্ট্রীয়, সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের পুনর্গঠন ও শক্তিশালীকরণ।

১০. বর্তমান বিচার ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য জুডিশিয়াল কমিশন গঠন, সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনঃপ্রবর্তন ও সংবিধানের আলোকে বিচারপতি নিয়োগ আইন প্রণয়ন।

 

১১. গণমুখী ও জনকল্যাণমূলক প্রশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন গঠন।

 

১২. মিডিয়া কমিশন গঠন করে তথ্য ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ।

১৩. দুর্নীতি প্রতিরোধে দৃশ্যমান কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ ও ন্যায়পাল নিয়োগ।

১৪. সর্বস্তরে আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা।

১৫. আত্মনির্ভরশীল জাতীয় অর্থনীতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে অর্থনৈতিক সংস্কার কমিশন গঠন।

১৬. ধর্মীয় স্বাধীনতার সর্বোচ্চ ও কার্যকর নিশ্চয়তা প্রদান।

১৭. মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্যের হ্রাস-বৃদ্ধির আলোকে শ্রমজীবি মানুষের ন্যায্য মজুরী নিশ্চিত করা।

১৮. প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ এবং নবায়নযোগ্য ও মিশ্র জ্বালানী ব্যবহারে অগ্রাধিকার দিয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ খাত আধুনিকায়ন।

১৯. জাতীয় স্বার্থের অগ্রাধিকার নিশ্চিত করে বৈদেশিক সম্পর্ক উন্নয়ন।

২০. প্রতিরক্ষা বাহিনীর অধিকতর আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সকল বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা।

 

২১. প্রশাসন ও সেবা বিকেন্দ্রীকরণের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলি স্বশাসিত ও ক্ষমতাবান করা।

২২. শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও স্বীকৃতি প্রদান।

২৩. কর্মসংস্থানকে অগ্রাধিকার দিয়ে আধুনিক ও যুগোপযোগী যুব উন্নয়ন নীতিমালা প্রণয়ন ও বেকার ভাতা প্রবর্তন। ২৪. নারীর মর্যাদা সুরক্ষা ও ক্ষমতায়নে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ।

 

২৫. চাহিদা ও জ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম শিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে তোলা।

২৬. “সবার জন্য স্বাস্থ্য” এবং “সার্বজনীন চিকিৎসা” ব্যবস্থা কার্যকর করা। প্রাথমিক ও প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পর্যাপ্ত সংখ্যক প্রশিক্ষিত নারী ও পুরুষ পল্লী স্বাস্থ্যকর্মীর ব্যবস্থা করা এবং সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগের চিকিৎসা, শিক্ষা ও গবেষণা সুবিধা নিশ্চিত করা।

২৭. কৃষকের উৎপাদন ও বিপণন সুরক্ষা দিয়ে কৃষি পণ্যের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করা।

২৮. সড়ক, রেল, নৌ পথের আধুনিকায়ন ও বহুমাত্রিক যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা।

২৯. জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সংকট ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ এবং নদী শাসন ও খাল খননের উদ্যোগ গ্রহণ করা।

 

৩০. তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, মহাকাশ গবেষণা এবং আণবিক শক্তির উন্নয়ন ও সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা।

৩১. যুগোপযোগী, পরিকল্পিত, পরিবেশ বান্ধব আবাসন এবং নগরায়ন নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।